পারিভাষিক শব্দ | সামাদ আজাদ

কিছু ইংরেজি শব্দের পার্থক্য Article = অনুচ্ছেদ Articles = নিয়মাবলি / ধারা Calendar = পঞ্জিকা Calender = ইস্ত্রি Emigrant = প্রবাসী = বিদেশী অবস্থানকারী বাংলাদেশী নাগরিক Immigrant = অভিবাসী = আমাদের দেশে অবস্থানকারী বিদেশী নাগরিক Passport = ছাড়পত্র visa = প্রবেশাজ্ঞা Password = সংকেত প্রয়োজনীয় কিছু শব্দের অর্থ Academic = অধিবিদ্যা / শিক্ষায়তনিক Academic year = শিক্ষাবর্ষ Acknowledgement = প্রাপ্তিস্বীকার Address of welcome = অভিনন্দন পত্র বা সংবর্ধনা ভাষণ Ad-hoc = অনানুষ্ঠানিক / তদর্থক Agenda = আলোচ্য-সূচি Appendix = পরিশিষ্ট Assembly = পরিষদ, সভা Autonomous = স্বায়ত্তশাসিত Background = পটভূমি Bail = জামিন Ballot-paper = ভোটপত্র Bidding = নিলাম ডাক … Continue reading পারিভাষিক শব্দ | সামাদ আজাদ

উল্লেখযোগ্য মঙ্গলকাব্য রচয়িতা ও প্রধান চরিত্র

উল্লেখযোগ্য মঙ্গলকাব্য রচয়িতা ও প্রধান চরিত্র Continue reading উল্লেখযোগ্য মঙ্গলকাব্য রচয়িতা ও প্রধান চরিত্র

সমার্থক শব্দ

সমার্থক শব্দে ভালো দক্ষতার জন্যে বাংলা শব্দের গঠনগত দিকের  (মৌলিক ও সাধিত শব্দ) উপর ভালো দখল রাখুন। তাহলে অনেক সাধিত শব্দের অর্থ নির্ণয়ে আপনি দক্ষ হয়ে উঠবেন।যেমন- ‘ভূ’ অর্থ – পৃথিবী। কিন্তু ভূ +তল = পৃথিবীর পৃষ্ঠ অর্থাৎ মাটি। ‘ কর’ অর্থ আলো। সুতরাং ‘দিবাকর ‘মানে দিনে কর দেয় যে অর্থাৎ ‘সূর্য’। আবার,’কর’-এর আগে ‘নিশা'(রাত) বসলে (নিশাকর) বুঝায় – নিশিতে কর দেয় যে অর্থাৎ চাঁদ। #পৃথিবীর কয়েকটি সমার্থক শব্দ : ** ধর +আ,ণী,ইত্রী = পৃথিবী (অর্থাৎ – ধরা,ধরণী,ধরিত্রী)। ** ভূ (পৃথিবী) +মণ্ডল,লোক =পৃথিবী। (অর্থাৎ – ভূ,ভূমণ্ডল, ভূলোক)। ** বসু +ধা,মতী,ন্ধরা = পৃথিবী (অর্থাৎ – বসুধা,বসুমতী, বসুন্ধরা)। ** অখিলপৃথ্বী  অবনীর মেয়ে … Continue reading সমার্থক শব্দ

বাংলা বানান, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ ও বাক্যশুদ্ধি

বাংলা বানান, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ ও বাক্যশুদ্ধি – বিসিএস বাংলা বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।প্রতিবছরই এ অংশ থেকে ২-৪ টি প্রশ্ন এসে থাকে। এ অংশটি শুধু প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নয়; লিখিত পরীক্ষা, ভাইভাসহ বাস্তব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অতীব প্রয়োজনীয় বিষয়।লিখিত পরীক্ষার সিলেবাসেতো এ বিষয়ে আলাদাভাবে ৬নম্বর থাকছেই। তাছাড়া একজন পরীক্ষার্থীর লিখিত খাতায় যদি বানান ভুল বেশি থাকে, শব্দের অপপ্রয়োগ ও বাক্যের অশুদ্ধি অতিমাত্রায় থাকে তিনি যতই মানসম্পন্ন লেখার চেষ্টাই করুন না কেন নিশ্চয় নম্বর প্রদানের ক্ষেত্রে তা ভয়াবহভাবে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। ভাষার এ শুদ্ধাশুদ্ধি শুধু বাংলায় নয় প্রতিটি বিষয়ের (বাংলাদেশ,আন্তর্জাতিকসহ সব বিষয়) ক্ষেত্রেই ভাল থাকা বাঞ্ছনীয়। বাংলা ব্যাকরণের বিভিন্ন তত্ত্ব ও বাংলা বানান শুদ্ধরূপে জানা … Continue reading বাংলা বানান, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ ও বাক্যশুদ্ধি

এক নজরে বাংলা বর্ণমালার সবকিছু

বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে ৫০টি। (স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি) বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ ১১টি (হ্রস্ব স্বর ৪টি + দীর্ঘ স্বর ৭টি) বাংলা বর্ণমালায় মোট ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি (প্রকৃত ৩৫টি + অপ্রকৃত ৪ টি) বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রাযুক্ত বর্ণ আছে ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ২৬টি) বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রাযুক্ত বর্ণ আছে ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৭টি) বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণ আছে ১০টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৪টি) বাংলা বর্ণমালায় কার আছে এমন স্বরবর্ণ ১০টি (“অ” ছাড়া) বাংলা বর্ণমালায় ফলা আছে এমন ব্যঞ্জণবর্ণ ৫টি (ম, ন, ব, য, র) বাংলা বর্ণমালায় স্পর্শধ্বনি/বর্গীয় ধ্বনি আছে ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত) বাংলা বর্ণমালায় … Continue reading এক নজরে বাংলা বর্ণমালার সবকিছু

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস

৩৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতিঃ বাংলা সাহিত্য সিলেবাসঃ প্রাচীন যুগ ও মধ্যযুগ (নম্বর) টপিকঃ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে? উত্তরঃ ১৮০১ সাল থেকে। (প্রস্তুতিপর্বঃ ১৮০০-১৮৬০, বিকাশপর্বঃ ১৮৬০-১৯০০, রবীন্দ্রপর্বঃ ১৯০০-১৯৩০, রবীন্দ্রোত্তরঃ ১৯৩০-১৯৪৭ ও বাংলাদেশঃ ১৯৪৭- ) বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে? উত্তরঃ সপ্তম শতাব্দী। পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি? উত্তরঃ ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী। পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন? উত্তরঃ সংস্কৃত ভাষা। বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি? উত্তরঃ বৈদিক। বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি? উত্তরঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য। বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত? উত্তরঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী। বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন … Continue reading বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস

অনুসর্গ

ব্যাকরণে বর্ণিত অব্যয় পদের একটি বিভাগ বিশেষ। এই জাতীয় অব্যয় অন্য পদের পরে পৃথকভাবে বসে পদটিকে বাক্যের অন্যান্য অংশের সাথে সম্পর্কিত করে বা বিভক্তির ন্যায় আচরণ করে। এদের অন্যান্য নাম পরসর্গ, কর্মপ্রবচনীয় (post position)।অনুসর্গ কোন পদের পরে বসে বাক্যের সাথে ওই পদকে সম্পর্কিত করতে পারে, তার প্রকৃতি বিচার করে ৩টি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।  ১. বিশেষ্য অনুসর্গ : এই জাতীয় বিশেষ্য পদের পরে বসে। যেমন–                           প্রাণের চেয়ে প্রিয়                           ছাদের উপর খোলা আকাশ ২. সর্বনাম উপসর্গ : এই জাতীয় সর্বনাম পদের পরে বসে। যেমন–                           আমার চেয়ে সে বড়।                           ওর কাছে বইটি আছে। ৩. বিশেষণ উপসর্গ : এই জাতীয় বিশেষণ পদের পরে বসে। যেমন–                        মন্দের চেয়ে একটু ভালো                        খারাপের চেয়ে খারাপ উৎস ও উৎপন্নের বিচারে অনুসর্গ উৎসের বিচারে … Continue reading অনুসর্গ

উপসর্গ ও অনুসর্গ

প্রশ্ন: ‘উপসর্গের অর্থবাচকতা নেই, কিন্তু অর্থদ্যোতকতা আছে’—আলোচনা করো। উত্তর: উক্তিটি বিশ্লেষণ: যেসব অব্যয় মূল শব্দ বা ধাতুর সঙ্গে মিলে বা ধাতুকে অবলম্বন করে ওই ধাতুর নানা অর্থের সৃষ্টি করে, তাদের উপসর্গ বলা হয়। বাংলা ভাষায় ব্যবহূত উপসর্গগুলোর কোন অর্থবাচকতা নেই, শুধু মূল শব্দ বা ধাতুর আগে এরা ব্যবহূত হলেই এদের অর্থদ্যোতকতা শক্তি দৃষ্ট হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়: ‘অনা’ একটি উপসর্গ। এর নিজের কোনো অর্থ নেই। কিন্তু ‘আবাদ’ শব্দের আগে ‘অনা’ শব্দটি ব্যবহূত হয়ে ‘অনাবাদ’, অর্থাত্ ‘আবাদ নেই যার’ অর্থে ব্যবহূত হয়েছে। তেমনি এটা আচারের পূর্বে ব্যবহূত হয়ে অনাচার (আচার বহির্ভূত অর্থে) এবং সৃষ্টির আগে ব্যবহূত হয়ে অনাসৃষ্টি (অদ্ভুত অর্থে)। … Continue reading উপসর্গ ও অনুসর্গ